Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
কৃষক ভাইদের জন্য ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ ও তার প্রতিকারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ
বিস্তারিত

বিস্তারিত

### ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ ও তার প্রতিকার

(১) পাতা ব্লাস্ট

(২) গীট ব্লাস্ট

(৩) শীষ ব্লাস্ট

(১) পাতা ব্লাস্ট

#পাতায় ছোট ছোট ডিম্বাকৃতির সাদা বা বাদামি দাগ দেখা দেয়।

#পর্যায়ক্রমে সমস্ত পাতা ও ক্ষেতে ছড়িয়ে পড়ে।

#আক্রমণ বেশি হলে ক্ষেতের বিভিন্ন স্থানে রোদে পুড়ে যাওয়ার মতো দেখা যায়।

#আক্রান্ত ক্ষেতে অনেক সময় পাতা ও খোলের সংযোগস্থলে কালো দাগ দেখা দেয় যা পরবর্তীতে পচে পাতা ভেঙে পড়ে ফলন বিনষ্ট হয়।

(২) গীট ব্লাস্ট

 #ধানের থোড় বা গর্ভবতী অবস্থায় এরোগ হলে গীটে কালো  দাগের সৃষ্টি হয়।

 #ধান গাছ গিট থেকে খসে পরে।

(৩) নেক ব্লাস্ট

 #শীষ অবস্থায় এ রোগ হলে শীষের গোড়া কালো হয়ে যায়।

 #আক্রমণ বেশি হলে শীষের গোড়া ভেঙ্গে যায়।

 #ধান চীটা হয়। 

#প্রতিরোধ_ব্যবস্থাপনা

#প্রথমত এ রোগ প্রতিরোধী জাত চাষ করা। 

#আক্রান্ত ক্ষেতের খড়কুটো আগুনে পুড়িয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেয়া।

#সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগের মাধ্যমে ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

#রোগের আক্রমণ হলে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে।

#বিঘা প্রতি ৫-৭ কেজি এমওপি সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে অথবা ৫ গ্রাম/ লিটার স্প্রে করা যেতে পারে। 

#ক্ষেতে পানি সংরক্ষণ করতে হবে। 

#রাসায়নিক_দমন_ব্যবস্থা

 ট্রাইসাইক্লাজোল (ট্রুপার ৭৫ ডব্লিউপি) @ ০.৭৫ গ্রাম/ লিটার অথবা ট্রাইসাইক্লাজোল+ প্রোপিকোনাজল (ফিলিয়া ৫২৫ এসই) @ ২মিঃলিঃ/ লিটার অথবা থায়োপেনেট মিথাইল  (টপসিন এম ৭০ ডব্লিউপি) @ ২ গ্রাম/ লিটার/অথবা  টেবুকোনাজল+ ট্রাইফ্লক্সিস্ট্রবিন (নাটিভো) @ ০. ৫০ গ্রাম/ লিটার, অথবা এজোক্সিস্ট্রবিন+ ডাইফেনোকোনাজল (এজকর/এমিস্টার টপ) @ ১মিঃলিঃ/লিটার পানিতে মিশে ১০-১৫ দিন পর পর দুইবার স্প্রে করা যেতে পারে।

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন:-  উপ-সহকারী কৃষি অফিসারের সাথে ।

ডাউনলোড
ছবি
প্রকাশের তারিখ
02/04/2023
আর্কাইভ তারিখ
05/04/2023